Step into the festival season with Boi Shopping

cart

Total: 00

কথা বলার কৌশল ও কথা বলতে শিখুন

Tk 800.00 Tk 640.00

কথা বলার কৌশলঃ

কথা বলতে গিয়ে মানুষ অস্বস্তিতে পড়তে পারে। ভুলভাল বলা বা সঠিক কথাটা ভুলভাবে বলার একটা ভয় থাকে। সুন্দর করে কথা বলতে না পারলে কেউ কেউ মনে করেন, “কথা না বলে, বরং চুপ থেকে সমস্ত সন্দেহ দূর করাই ভালো, এতে মানুষ আপনাকে বোকা ভাবলে ভাবুক।” আপনাদের অনেকেরই কোনো অপরিচিত ব্যক্তির সাথে বা একসাথে অনেক মানুষের সামনে কথা বলার সময় স্নায়ুচাপ অনেক বেড়ে যায়। আমি আশা করি এই বইটি আপয়ানার সেই ভয় বা স্নায়ুচাপ দূর করতে সাহায্য করবে। আমি একটি বিষয় শিখেছি—আপনার মনোভাব যদি সঠিক থাকে, তাহলে পৃথিবীতে এমন কেউ নেই যার সাথে আপনি কথা বলতে পারবেন না। এই বইটি পড়ার পরে, আপনি আত্মবিশ্বাসের সাথে যেকোনো কথোপকথন ফলপ্রসূ করতে সক্ষম হবেন এবং প্রফেশনালি আপনি ইফেক্টিভলি কীভাবে কথা বলবেন, তা জানতে পারবেন। আপনি আরও ভালোভাবে কথা বলবেন এবং কথা বলা আরও উপভোগ করবেন। মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের সবচেয়ে সহজ আর গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হচ্ছে কথা বলা। এই বৈশিষ্ট্যের জন্যই আমরা অন্যান্য জীব থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। হিসাব করে দেখা গেছে, একটা মানুষ প্রতিদিন গড়ে ৮০ হাজার শব্দ উচ্চারণ করেন। হিসাবটা আমার কাছে একটুও অতিরঞ্জিত বলে মনে হয় না। তবে আমার ক্ষেত্রে এই হিসাব খাটবে না। আমি একটু বেশিই কথা বলে থাকি। বাক্‌পটু হওয়ার জন্য যেসব যোগ্যতার প্রয়োজন, সেগুলো জানার একটা সুযোগ যখন পাওয়া গেছে, তখন আর দেরি করা কেন? এখনই শুরু করে দিন। চালিয়ে যান কথার গাড়ি!

কথা বলতে শিখুনঃ

জীবনের সকল দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি আত্ববিশ্বাসী হওয়াটাই সবচেয়ে বড় দক্ষতা এবং অর্জনও বটে। কিন্তু একজন খেলোয়াড়ের যেমন কোচের দরকার পড়ে, ঠিক তেমনিভাবে প্রতিটা স্কিল শেখার জন্যই আপনার একজন কোচ দরকার পড়বে। আমি এই বইটি লিখছি আপনাকে সেই পথ দেখাতে, যেন আপনি জীবন যুদ্ধে হোঁচট না খান । প্রথমত, আমি আপনার চিন্তাভাবনাগুলোকে বদলে দিবো, যাতে আপনি নতুন মানুষজনের সাথে মেশার জন্য প্রস্তুত হতে পারেন। তারপর আমরা বইয়ের মূল বিষয়বস্তুতে পৌছাবো। যেখানে আমি কথা বলবো— কীভাবে আপনি যে কারো সাথে যেকোনো বিষয়ে কথাবার্তা শুরু করতে পারবেন, খুঁজে নিবেন দুইজনের আগ্রহের একই বিষয়বস্তু এবং প্রশ্নের মাধ্যমে কীভাবে কথা-বার্তা এগিয়ে নিয়ে যাবেন। আপনি খুঁজে পাবেন কীভাবে আরো বেশি আত্মবিশ্বাসের সাথে যেকোনো পরিস্থিতিতে আপনি নিজেকে সামলে নিয়ে আকর্ষনীয়রুপে উপস্থাপন করতে পারবেন। এই বই নিশ্চিতভাবে আপনার জীবনে সম্পর্ক ও সুযোগ তৈরির বন্ধ দরজাগুলোর চাবি হিসেবে কাজ করবে। অতএব আর দেরি না করে চলুন ঝাপিয়ে পড়ি।

ক্যাশ মেশিন

Tk 500.00 Tk 430.00

ক্যাশ মেশিন

Tk 500.00 Tk 430.00

মেশিন লার্নিং, এআই আর নিত্য নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কারের এই যুগে, সবকিছু ছাপিয়ে সবার বোধ হয় চাওয়া একটাই- একটা আস্ত ক্যাশ মেশিন খুঁজে পাওয়া। আর এই বই সন্ধান দেবে সেই আরাধ্য ক্যাশ মেশিন! বইয়ের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে নিজের বিজনেসকে বানিয়ে ফেলুন বাস্তব একটা ক্যাশ মেশিন, আর আবিষ্কার করুন টাকার খনি! (ইনফ্যাক্ট ইটস ট্রু) বিজনেস ব্লুপ্রিন্ট-এর মতন নাম্বার#১ বেস্টসেলার বইয়ের লেখক কোচ কাঞ্চন-এর ১৭ বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতায় লেখা এই বই পড়ে শুরু মানি আর্নিং-এর আল্টিমেট জার্নি। লেখকের ব্যবসায় ৬ কোটি টাকার লস এবং সেখান থেকে খুঁজে পাওয়া ৬ কোটি টাকার সিক্রেট রিভিল করেছেন এই বইয়ে। রয়েছে বিজনেসকে অটোমেটিক মানি মেকিং মেশিনে রুপান্তর করার যুগান্তকারী সব মেথড, ফ্রেমওয়ার্ক ও প্রিন্সিপাল। দ্য গ্রেটেস্ট ওয়েলথ প্রডিউসিং অ্যাসেট নিজের ব্রেইনকে একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পারদর্শী করার নানা ফর্মুলা বইটিকে ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। একটা মেশিন নামক বস্তু বানিয়ে, থিংক ডিফরেন্ট-এর মতো পাঞ্ছ লাইন দিয়ে পৃথিবীর সকল বিজনেস, ব্র্যান্ডিং, আর ফিলসফিকে বদলে দিয়েছিলো অ্যাপল। কোচ কাঞ্চনের ক্যাশ মেশিন সেই চিন্তার নতুন সংস্করণ! এই বইটিকে একটা বিজনেস মাস্টারপিস বললে বেশি বলা হবে না। একজন উদ্যোক্তার মারাত্মক ৫টি ভুল ধরিয়ে দেয়া থেকে শুরু করে এই বই ব্যাখ্যা করে মার্কেটিং কিভাবে বিজনেসের জন্য ম্যাজিক হয়ে ওঠে, কাগজের নোট নয়, কনটেন্ট কেমন করে এই যুগের ক্যাশ হয়ে ওঠে, হিসেব করে তিনি মিলিয়ে দেন কোটি টাকার অংক। আর সবচেয়ে বড় যে উপলব্ধি সেটা হলো বিজনেসে ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে। পৃথিবীতে জিরো ইনভেস্ট নিয়ে আসা আমরাই যখন বিজনেস শুরু করতে গিয়ে লসের কথাই আগে ভাবি, লেখক করাঘাত করেছেন সেই চিন্তার জায়গাতেও। বইটি পড়তে পড়তে আবিষ্কার করুন কোটি টাকা আয়ের অসাধারণ সব ফর্মূলা আর খেলে চলুন দ্য বিগ অব লাইফ। কারণ পৃথিবীতে যখন এসেছি, জীবনের খেলাটা খেলতে হবে ভাল করেই। বেঁচে যখন আছি, বাঁচাটা হোক: বাঁচার: মতোই।

বিষয়ভিত্তিক তাফসীরুল কুরআন বিল কুরআন

Tk 1,500.00 Tk 1,150.00

লেখক পরিচিত: আরবী প্রভাষক (আলহাজ্জ মোহাম্মদ ইউসুফ মেমোরিয়াল দারুল হাদীস মাদরাসা, সুরিটোলা, ঢাকা- ১১০০), খতীব (হাজির পুকুর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর)

এ গ্রন্থের মধ্যে কুরআন মাজীদে আলোচিত বিভিন্ন বিষয় সংক্রান্ত আয়াতসমূহ বিভিন্ন স্থান থেকে খুঁজে বের করে একত্রে সাজানো হয়েছে। আয়াতগুলো এমনভাবে সাজানো হয়েছে, যেন একটি আয়াত অন্য একটি আয়াতের সম্পূরক এবং ব্যাখ্যা। তাফসীরটি পড়ে বিভিন্ন বিষয়ে কুরআনের বক্তব্য কী- সকলেই তা সহজে জেনে নিতে পারবেন। কোন বিষয় সম্পর্কে বিভিন্ন আয়াত হতে যেসব মাসআলা বের হয় তা শিরোনাম আকারে লিখা হয়েছে এবং ঐ কথার দলীল স্বরূপ নিচে কুরআনের আয়াত উল্লেখ করা হয়েছে। এরপর আয়াতের সহজসরল বাংলা অনুবাদ দেয়া হয়েছে। সাথে সাথে এটা কোন্ সূরার কত নাম্বার আয়াত তাও উল্লেখ করা হয়েছে। আয়াত উল্লেখ করার সময় অধিকাংশ ক্ষেত্রে আলোচ্য বিষয়ের সাথে সংশ্লিষ্ট অংশটুকুই উল্লেখ করা হয়েছে- যাতে পাঠকের জন্য মুখস্থ করা ও দলীল হিসেবে উপস্থাপন করা সহজ হয়। এছাড়াও প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে শানে নুযূল ও ব্যাখ্যা প্রদান করা হয়েছে। অনেক ব্যাখ্যা এতই গুরুত্বপূর্ণ যে, এর মাধ্যমে পাঠক কুরআনকে বাস্তবতার নিরিখে গভীরভাবে অনুধাবন করতে সক্ষম হবেন। এ তাফসীরটি হাদীসের কিতাবের ন্যায় পর্ব ও অধ্যায় আকারে সাজানো হয়েছে।

ইতিহাসের মহাবীর খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) (দুই খন্ড)

Tk 1,200.00 Tk 680.00

একসময় গোটা বিশ্ব দাপিয়ে বেড়িয়েছেন মুসলিম বীর যোদ্ধারা। তাঁদের তরবারির ঝলকানি দেখে কম্পিত হয়ে উঠত কাফিরদের অন্তরাত্মা। মুহূর্তেই শক্তিশালী অমুসলিম রাষ্ট্র পদানত হয়ে যেত তাঁদের কাছে। এমনই একজন বীর যোদ্ধার বীরগাঁথা নিয়ে রচিত হয়েছে বক্ষমাণ গ্রন্থটি। কে সেই বীর? কে সেই মহানায়ক? তিনি সাহাবী সেনানায়ক হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.)। মুসলিম ইতিহাসে এমন এক মহান সেনাপতি—যিনি রণক্ষেত্রে নিজের শক্তি ও মেধার দ্বারা ইসলামের ঝাণ্ডা সমুন্নত করেছিলেন। তাঁর সামরিক ব্যক্তিত্বের পর্যালোচনা উঠে এসেছে বক্ষমান গ্রন্থটিতে। হযরত খালিদ (রা.)-এর রণনিপুণতায় খুশি হয়ে বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে ‘সাইফুল্লাহ’ অর্থাৎ আল্লাহর তরবারি উপাধিতে ভূষিত করেন। ইসলাম গ্রহণের পর তিনি মাত্র ১৪ বছর জীবিত ছিলেন। এ অল্প সময়েই তিনি মোট ১৫০টি ছোট-বড় যুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেন। তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর জীবদ্দশায়ও বেশ কয়েকটি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। দ্রুত সম্প্রসারণমান ইসলামী সাম্রাজ্য হজরত খালিদ (রা.)-এর হাতেই বিস্তৃত হয়। আসুন—ইতিহাসের পাতা থেকে এই মহানায়কের জীবনকে মেলে ধরি আমাদের সামনে। চলুন—সেই পথে হাঁটি, যে পথ জান্নাতের, অনন্ত শান্তির।

ফাতাওয়া ও মাসাইল (১-৪ খণ্ড)

Tk 1,400.00

মুফতিয়ে আযম আবদুস সালাম চাটগামী রহিমাহুল্লাহ সেই মহামনীষীদের একজন ছিলেন, যারা নিজ দেশকে ছাপিয়ে জ্ঞান ও প্রজ্ঞার মাধ্যমে রাজত্ব করেছেন বিশ্বের আনাচকানাচে। করাচির বানুরিটাউনে গিয়েছিলেন হাদিস অধ্যায়নের তেষ্টা নিয়ে। এরপর আর ফেরা হয়নি দেশে। ততদিনে পাকিস্তান খুঁজে পেয়েছে একজন দক্ষ ফকিহকে। বানুরিটাউনের গ্র্যান্ড মুফতির আসনটি বোধহয় অপেক্ষা করছিলো তাঁরই জন্য, তিনি তাতে আসীন হলেন। ত্রিশটি বসন্ত কেটে গেলো। আস্থার পাত্র হয়ে উঠলেন তিনি; ছাত্র, শিক্ষক, সহকর্মী থেকে শুরু করে আপামর জনসাধারণের। শুধু পাকিস্তান নয়, গোটা বিশ্ব থেকে তাঁর কাছে আসতে থাকে জীবনঘনিষ্ঠ জিজ্ঞাসা, তিনি নির্লিপ্তকণ্ঠে বোধগম্য ভাষায় দিয়ে যান সমাধান। এই সমাধানগুলো মানুষ চোখবুঁজে গ্রহণ করে নিতো, স্থিরতা পেতো হাজার হাজার জিজ্ঞাসু মন। বানুরিটাউনের প্রধান মুফতি তিনি। দারুল ইফতায় দৈনিক বিশ ত্রিশটা ফাতাওয়া আসে, মাসে প্রায় সাড়ে সাতশো, বছরে প্রায় নয় হাজার! এসব জিজ্ঞাসার জবাব কিছুটা তিনি লিখেন, বাকিগুলো সত্যায়িত হয় তাঁর হাতে। এভাবেই জমা হয়ে যায় লক্ষ লক্ষ জীবনঘনিষ্ঠ জিজ্ঞাসার সরল সহজ সমাধান। এই ফাতাওয়াগুলো হয়ে উঠে অমূল্য রত্ন। তাঁর নিজহাতে লেখা অমূল্য সে রত্নগুলো সংকলন হয়ে প্রকাশিত হয় 'আপ কি সুয়ালাত আওর ইনকা হল' নামে। প্রকাশের পরপরই সাড়া ফেলে আহলে ইলম থেকে নিয়ে পাকিস্তানের সাধারণ মানুষের মাঝে। বাংলা ভাষায় এর অনুবাদ করা ছিলো সময়ের দাবি, মানুষের চাহিদা। বহুল সমাদৃত প্রত্যাশিত সে বইয়ের অনূদিত গ্রন্থ হচ্ছে বক্ষ্যমাণ— ফাতাওয়া ও মাসাইল।

ফাতাওয়ায়ে রশিদিয়্যাহ (২খন্ড)

Tk 1,600.00 Tk 1,000.00

অনূদিত গ্রন্থের বিভিন্ন জায়গা থেকে কিছু কিছু অংশ আমি পড়ে দেখেছি। আমার কাছে অনুবাদকর্ম মূল গ্রন্থের সাথে মিল রেখে মানোত্তীর্ণ মনে হয়েছে। গ্রন্থটিতে অনেক চেষ্টা-সাধনা করে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ টীকা সংযোজন করা হয়েছে, যা শুধু সাধারণ জনগণের জন্য নয়, বরং তালিবে ইলমদের জন্যেও অনেক উপকারী প্রমাণিত হবে ইনশাআল্লাহ। অনুবাদক অত্যন্ত সহজ সরল ভাষায়, প্রাঞ্জল উপস্থাপনায় অনুবাদকর্ম আঞ্জাম দিয়েছেন, এতে করে সাধারণ পাঠকও প্রতিটি মাসআলা খুব সহজে বুঝতে পারবে ইনশাআল্লাহ। -ফকিহুল আসর, শায়খুল হাদিস ওয়াত তাফসির আল্লামা মুফতি দিলাওয়ার হোসাইন হাফি. বক্ষ্যমাণ গ্রন্থের কিছু বৈশিষ্ট্য ১. যে সমস্ত প্রশ্ন-উত্তর একাধিক বার এসেছে, সেগুলোকে একাধিকবার না এনে একবারই উল্লেখ করা হয়েছে। ২. অল্প কয়েকটি প্রশ্ন-উত্তর এমন ছিলো, যেগুলো ইমামে রব্বানি রাশিদ আহমদ গাঙ্গুহি রাহি. এর যুগের সাথেই খাস বা নির্দিষ্ট ছিলো। বর্তমান যুগে এগুলোর কোনো দরকার নেই—এ জাতীয় প্রশ্ন-উত্তর বাদ দেওয়া হয়েছে। ৩. “মালফুজাত” শিরোনামে মূল গ্রন্থে যে বিষয়গুলো ছিলো, সেই বিষয়গুলো কোনো প্রশ্ন-উত্তরের অধীনে এসে গেলে সেগুলোকেও বাদ দেওয়া হয়েছে। আর যদি কোনো প্রশ্ন-উত্তরের অধীনে এসে না থাকে, তাহলে সেগুলোকে প্রশ্ন-উত্তর আকারে উল্লেখ করা হয়েছে। ৪. অনুবাদের ক্ষেত্রে পাঠক উপযোগিতার প্রতি সর্বোচ্চ খেয়াল রাখা হয়েছে। ৫. যেহেতু “ফাতাওয়ায়ে রশিদিয়্যাহ” ইমামে রাব্বানি রাশিদ আহমদ গাঙ্গুহি রাহি. এর লেখা কোনো ফাতওয়া গ্রন্থ নয়, বরং তার প্রদানকৃত ফতওয়ার সংকলন। এ জন্য সংকলকের ভুলে কোথাও কোথাও অন্যদের (আহলে হাদিসদের) দুই একটি ভুল ফাতওয়া স্থান পেয়েছে। এক্ষেত্রে টীকায় সে ব্যাপারে সতর্ক করার পাশাপাশি বিশুদ্ধ মাসআলাটি উল্লেখ করে হয়েছে। ৬. অল্প কয়েকটি মাসআলায় ইমামে রাব্বানি রাশিদ আহমদ গাঙ্গুহি রাহি. এর “তাফাররুদাত” ছিলো। সেই “তাফাররুদাত” এর ক্ষেত্রেও হানাফি স্কুল অব থটের গ্রহণযোগ্য মত টীকায় উল্লেখ করা হয়েছে। ৭. “যুগের পরিবর্তনের কারণে ফাতওয়া পরিবর্তন হয়” —এই মূলনীতির আলোকে যে ফাতওয়াগুলো সেকালের জন্য সঠিক ছিলো। কিন্তু যুগের পরিবর্তনের কারণে একালে এগুলো আমলযোগ্য থাকেনি। এ জাতীয় ফতওয়াগুলোর ক্ষেত্রে টীকায় সমকালীন উলামায়ে কেরামের মত উল্লেখ করে।

শামায়েলে তিরমিজি [নবিজি এমন ছিলেন] (দুই খণ্ড)

Tk 1,100.00 Tk 680.00

বিষয় : সীরাতে রাসূল (সা.)

বিস্তারিত : পৃষ্ঠা: 688, কভার: হার্ড কভার, সংস্করণ: 1st Published, 2022

 

গ্রন্থটির বৈশিষ্ট্যঃ * সহজ সাবলীল ভাষায় এবং চমৎকার ঢঙে সাজানো হয়েছে। * প্রতিটি আলোচনায় রেফারেন্স যুক্ত করা হয়েছে। * ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে ইমামগণের অভিমত উল্লেখ করা হয়েছে। * পরস্পর বিপরীতমুখী বর্ণনাগুলোর নিরসনে ইমামগণের অভিমত ব্যক্ত করা হয়েছে এবং পরস্পর বৈপরীত্যের চমৎকার সমন্বয় ও সমাধান দেওয়া হয়েছে। * হাদিসের শিক্ষা; সূক্ষ্মদর্শন ও আহকাম বর্ণনা করা হয়েছে। * শব্দের আভিধানিক অর্থ উল্লেখ করা হয়েছে, ইমামগণ কী অর্থ বর্ণনা করেছেন সেটা ব্যক্ত করা হয়েছে; পাশাপাশি এখানে কী উদ্দেশ্য সেটা বর্ণনা করা হয়েছে। * কোনো কোনো জায়গায় রাবিদের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। * প্রয়োজন অনুসারে হাদিসের শাস্ত্রীয় বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। * হাদিসের তাখরিজ উল্লেখ করা হয়েছে। * প্রয়োজনবোধে ইরাব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। * ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা হয়েছে। এ ছাড়াও বহু চমৎকার ও আকর্ষণীয় বিষয় গ্রন্থটিতে রয়েছে।

আত-তিব্বুন নববি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

Tk 1,150.00 Tk 500.00

বিষয় : ইসলামী চিকিৎসা

পৃষ্ঠা : 624

কভার : হার্ড কভার

সুস্থতা মহান আল্লাহর দান। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সুস্থতা রক্ষণের বিধান দিয়েছেন এবং অসুস্থতায় চিকিৎসা গ্রহণের গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি ইরশাদ করেন হে আল্লাহর বান্দাগণ তোমরা ওষুধ এর ব্যবস্থাপনা কর কেননা মহান আল্লাহ যত রোগ সৃষ্টি করেছেন প্রতিটির ওষুধও সৃষ্টি করেছে। প্রয়োজনের তাগিদে আল্লাহর রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজেও ওষুধ ব্যবহার করেছেন এবং বিভিন্ন সময় সাহাবায়ে কেরামের বিভিন্ন শারীরিক ও আত্মিক অসুস্থতার চিকিৎসা প্রদান করেছেন। আল্লামা ইবনুল কাইয়্যিম রচিত চলমান গ্রন্থটি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বিভিন্ন সময়ে দেয়া বিভিন্ন চিকিৎসা পরামর্শের সামগ্রিক রূপ। যেখানে বিভিন্ন রোগের মৌলিক কারণ, অসুস্থ হওয়ার পথ রুদ্ধ করা বিভিন্ন প্রতিষেধক এবং ওষুধের সহজ পদ্ধতি স্পষ্টভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। পাশাপাশি শারীরিক সুস্থতা ধরে রাখতে মনস্তাত্তি¡ক বিভিন্ন পদ্ধতির পরিপূর্ণ বিশ্লেষণ করা হয়েছে। বর্তমানে আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান যথেষ্ট উন্নতি লাভ করেছে। কিন্তু আল্লাহর রাসূলের ঐশী পদ্ধতিতে প্রাপ্ত চিকিৎসা পদ্ধতির সামনে তা কোন অবস্থানই রাখে না। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নির্ভুল চিকিৎসা পদ্ধতির কার্যকরিতা অনস্বীকার্য ও নজিরবিহীন। আল্লাহ রাসূলের দেখানো চিকিৎসা পদ্ধতির সম্মিলিত রূপের এই গ্রন্থটি একদিকে যেমন অসুস্থ ব্যক্তিদের হাতের নাগালে বিভিন্ন কার্যকরি ঔষধ এর সন্ধান দিবে পাশাপাশি চিকিৎসাবিজ্ঞানে অভিজ্ঞ ডাক্তার ও গবেষকগণের সামনে চিকিৎসা জগতে এক নতুন দিগন্তের উন্মোচন করবে। পাঠকদের জন্য এতে রয়েছে উন্নত চিকিৎসা চারিত্রিক উন্নত আদর্শ ও আত্মিক সাধনার এক ভান্ডার।

দ্য গ্রেটেস্ট অন্ট্রাপ্রেনর মুহাম্মাদ [সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম]

Tk 690.00 Tk 480.00

অস্থিতিশীল বাজার। দ্রব্য-মূল্যের উর্ধ্বগতি। ঝুঁকিতে আমদানি-রপ্তানি খাত। ভেঙে পড়ছে ব্যাংকিং সিস্টেম। বাড়ছে ঋণখেলাপির দায়। মূল্যস্ফীতিতে টালমাটাল বিশ্ব। অজানা শংকা বিরাজমান ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতিতে। দূর্ভিক্ষের অশনি সংকেতে পেরেশান জন-সাধারণ। এর কারণ কী? কী কারণে ঘটছে এমনটা? এসব সমস্যার সমাধান কোথায়? যে যাই বলুক বা যত ব্যাখ্যাই করুন; ব্যবসা-বাণিজ্য ও অর্থনীতি সম্পর্কিত এসব সমস্যার সমাধান একটাই—মানবতার নবি হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবন ধারা ও জীবনার্দশের অনুকরণ ও বাস্তাবায়ন। আল্লাহতায়ালা পবিত্র কোরআনের সুরা আহজাবের ২১ নং আয়াতে ইরশাদ করেছেন, ‘তোমাদের জন্য রাসুলের জীবনে রয়েছে অনুকরণীয় সুন্দরতম আদর্শ।’ সুতরাং ব্যবসা-বাণিজ্যগত এই ক্রাইসিস, অর্থনৈতিক মন্দা এবং নৈতিক ও মূল্যবোধের অবক্ষয় রোধে মহানবি হজরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সুন্দরতম আদর্শ অনুসরণের কোনো বিকল্প নেই। ব্যবসা-বাণিজ্য ও পেশা-ক্যারিয়ারে সফল হতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ব্যবসায়িক জীবনের ইতিহাস ও দিক-নির্দেশনার অনবদ্য একটি গাইডলাইনমূলক বই—‘দ্য গ্রেটেস্ট অন্ট্রাপ্রেনর মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।’ বইটির মূল বৈশিষ্ট্য হলো—বর্তমান সময়ের সফল মানুষরা ব্যবসা ও আত্মউন্নয়নের জন্য যেসব গুণ-অভ্যাস ও ব্যবস্থাপনা-কৌশল অনুসরণ করার কথা বলেন; সেসব গুণ-অভ্যাস ও ব্যবস্থাপনা-কৌশলকে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনদর্শনের আলোকে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। পাশাপাশি আধুনিক ব্যবসা উন্নয়নে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লামের কর্ম, আদর্শ ও দিক-নির্দেশনাসহ তাঁর রণনীতির প্রয়োগযোগ্যতা প্রমাণ করা হয়েছে। ব্যবসাজীবনে আপনি কি সফল হতে চান? শ্রম বিনিময় মাধ্যমে স্বার্থক একটি জীবন গড়তে চান? সফল একজন উদ্যোক্তা হিসেবে সফল একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা-ই কি আপনার জীবনের একমাত্র স্বপ্ন? সর্বপরি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের জীবনার্দশের আলোকে সুন্দর একটি ক্যারিয়ার গড়ে আপনি কি সফল মানুষ হতে চান? তাহলে এই বই হবে আপনার জন্য সময়ের সেরা উপহার।

ইংরেজির ফাউন্ডেশন মজবুত করার বই (প্যাকেজ)

Tk 1,500.00 Tk 1,000.00

লেখক : সাইফুর রহমান খান

প্রকাশনী : সাইফুরস পাবলিকেশনস

বিষয় : ইংরেজি ব্যাকরণ ও ভাষা শিক্ষা

পৃষ্ঠা : 1,292

কভার : পেপার ব্যাক

সংস্করণ : 2024

ভাষা : বাংলা ও ইংরেজি

এই প্যাকেজটি ব্যাকরণ শেখার জন্য একটি অনন্য এবং অর্থপূর্ণ পদ্ধতির অফার করে, উদাহরণ সহ নিয়মগুলিকে বাধাহীনভাবে একীভূত করে; এটি ইংরেজিতে কথ্য এবং দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সমানভাবে অমূল্য! প্যাকেজ অন্তর্ভুক্ত: সাইফুর'স পাসপোর্ট টু গ্রামার, সাইফুর'স স্পোকেন ইংলিশ জিরো থেকে হিরো ইংলিশে-এ জিরো থেকে হিরোঃ বইটিতে রয়েছে স্পিকিং, রিডিং, রাইটিং, লিসেনিং, স্পেলিং, গ্রামার ও স্ট্রাকচার এ মজবুত হবার ফাউন্ডেশন। বইটিতে ইংরেজির অনেক গুরুত্বপূর্ন বিষয়কে সহজ করে তুলে ধরা হয়েছে।যত Rule তত ভুল! আমি বলিনি সাইফুর স্যার নিজেই বলেছেন। কোথায় ing যুক্ত হবে, কখন s যুক্ত হবে এসব রুল মুখস্ত করে ইংরেজি মনে থাকবে না। তারচেয়ে প্রচুর উদাহরণ পড়ুন। অর্থ বুঝে প্রতিদিন পড়তে থাকুন। দেখবেন এমনিতেই আপনি অভ্যস্ত হয়ে যাবেন কখন কিভাবে কোন বাক্য হবে। তখন চাইলেও আপনি ‘I am go’ লিখতে পারবেন না। এটাই একটি ভাষা শেখার ন্যাচারাল সিস্টেম। আপনি বিসিএস দিবেন? ভার্সিটি এডমিশন? এইচ এস সি? অথবা আপনার সিক্স এ পড়ুয়া বাচ্চার পরীক্ষা? সবার জন্যেই এই এক বই ভোকাবুলারি-সহ পাসপোর্ট টু গ্রামার। অর্থাৎ ফাউন্ডেশন কিন্তু সবার জন্য একটাই। আর হ্যা এটার সাথে যদি ইংরেজিতে জিরো থেকে হিরো বইটি নিয়ে ক্যাপসুল আর পানির মত একসাথে খেয়ে নিতে পারেন তবে ইংরেজি ব্যাধি থেকে চিরতরে মুক্তি।

আমার রাজনীতির রূপরেখা

Tk 600.00 Tk 516.00

Title : আমার রাজনীতির রূপরেখা

লেখক : লেফটেন্যান্ট জেনারেল অব জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম)

প্রকাশনী : জ্ঞান বিতরণী

ISBN : 9789849010999

Edition : 1st Published, 2013

Number of Pages : 320

Country : বাংলাদেশ

Language : বাংলা

ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথা১৯৩৬ সালে বগুড়ার বাগবাড়ি গ্রামে প্রেসিডিন্ট জিয়াউর রহমান-এর জন্ম। স্কুলের লেখাপড়া শেষ করে ১৯৫৩ সালে সেপ্টেম্বর মাসে কমিশন লাভ করেন। ১৯৬৫ সালে পাক ভারত যুদ্ধে তিনি ফার্স্ট ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের একটি কোম্পানির কমান্ডার হিসেবে লাহোরের খেমকারান সেক্টরে বীরত্বের সাথে যু্দ্ধ করেন। ১৯৬৬ সালে তিনি Quretta staff College থেকে পিএসপি উপাধিতে ভূষিত হন। একই সাথে তিন কাকুলাস্থ তদানীন্তন পাকিস্তান সামরিক একাডেমীর ইন্সট্রাক্টর নিযুক্ত হন। ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানের সময় তিনি ঢাকার জয়দেবপুরে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অফিসার ছিলেন। জয়দেবপুরের বিক্ষোমেন্টের কেন্দ্র করেই সারাদেশে গণবিক্ষোভের দাবানল জ্বলে ওঠে। জিয়াউর রহমান ১৯৭০ সালে চট্টগ্রামের ৮ম ইস্ট বেঙ্গল জেরিমেন্টের দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন।