Step into the festival season with Boi Shopping

cart

Total: 00

কথা বলার কৌশল ও কথা বলতে শিখুন

Tk 800.00 Tk 640.00

কথা বলার কৌশলঃ

কথা বলতে গিয়ে মানুষ অস্বস্তিতে পড়তে পারে। ভুলভাল বলা বা সঠিক কথাটা ভুলভাবে বলার একটা ভয় থাকে। সুন্দর করে কথা বলতে না পারলে কেউ কেউ মনে করেন, “কথা না বলে, বরং চুপ থেকে সমস্ত সন্দেহ দূর করাই ভালো, এতে মানুষ আপনাকে বোকা ভাবলে ভাবুক।” আপনাদের অনেকেরই কোনো অপরিচিত ব্যক্তির সাথে বা একসাথে অনেক মানুষের সামনে কথা বলার সময় স্নায়ুচাপ অনেক বেড়ে যায়। আমি আশা করি এই বইটি আপয়ানার সেই ভয় বা স্নায়ুচাপ দূর করতে সাহায্য করবে। আমি একটি বিষয় শিখেছি—আপনার মনোভাব যদি সঠিক থাকে, তাহলে পৃথিবীতে এমন কেউ নেই যার সাথে আপনি কথা বলতে পারবেন না। এই বইটি পড়ার পরে, আপনি আত্মবিশ্বাসের সাথে যেকোনো কথোপকথন ফলপ্রসূ করতে সক্ষম হবেন এবং প্রফেশনালি আপনি ইফেক্টিভলি কীভাবে কথা বলবেন, তা জানতে পারবেন। আপনি আরও ভালোভাবে কথা বলবেন এবং কথা বলা আরও উপভোগ করবেন। মানুষের সঙ্গে যোগাযোগের সবচেয়ে সহজ আর গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হচ্ছে কথা বলা। এই বৈশিষ্ট্যের জন্যই আমরা অন্যান্য জীব থেকে সম্পূর্ণ আলাদা। হিসাব করে দেখা গেছে, একটা মানুষ প্রতিদিন গড়ে ৮০ হাজার শব্দ উচ্চারণ করেন। হিসাবটা আমার কাছে একটুও অতিরঞ্জিত বলে মনে হয় না। তবে আমার ক্ষেত্রে এই হিসাব খাটবে না। আমি একটু বেশিই কথা বলে থাকি। বাক্‌পটু হওয়ার জন্য যেসব যোগ্যতার প্রয়োজন, সেগুলো জানার একটা সুযোগ যখন পাওয়া গেছে, তখন আর দেরি করা কেন? এখনই শুরু করে দিন। চালিয়ে যান কথার গাড়ি!

কথা বলতে শিখুনঃ

জীবনের সকল দক্ষতা অর্জনের পাশাপাশি আত্ববিশ্বাসী হওয়াটাই সবচেয়ে বড় দক্ষতা এবং অর্জনও বটে। কিন্তু একজন খেলোয়াড়ের যেমন কোচের দরকার পড়ে, ঠিক তেমনিভাবে প্রতিটা স্কিল শেখার জন্যই আপনার একজন কোচ দরকার পড়বে। আমি এই বইটি লিখছি আপনাকে সেই পথ দেখাতে, যেন আপনি জীবন যুদ্ধে হোঁচট না খান । প্রথমত, আমি আপনার চিন্তাভাবনাগুলোকে বদলে দিবো, যাতে আপনি নতুন মানুষজনের সাথে মেশার জন্য প্রস্তুত হতে পারেন। তারপর আমরা বইয়ের মূল বিষয়বস্তুতে পৌছাবো। যেখানে আমি কথা বলবো— কীভাবে আপনি যে কারো সাথে যেকোনো বিষয়ে কথাবার্তা শুরু করতে পারবেন, খুঁজে নিবেন দুইজনের আগ্রহের একই বিষয়বস্তু এবং প্রশ্নের মাধ্যমে কীভাবে কথা-বার্তা এগিয়ে নিয়ে যাবেন। আপনি খুঁজে পাবেন কীভাবে আরো বেশি আত্মবিশ্বাসের সাথে যেকোনো পরিস্থিতিতে আপনি নিজেকে সামলে নিয়ে আকর্ষনীয়রুপে উপস্থাপন করতে পারবেন। এই বই নিশ্চিতভাবে আপনার জীবনে সম্পর্ক ও সুযোগ তৈরির বন্ধ দরজাগুলোর চাবি হিসেবে কাজ করবে। অতএব আর দেরি না করে চলুন ঝাপিয়ে পড়ি।

ক্যাশ মেশিন

Tk 500.00 Tk 430.00

ক্যাশ মেশিন

Tk 500.00 Tk 430.00

মেশিন লার্নিং, এআই আর নিত্য নতুন প্রযুক্তি আবিষ্কারের এই যুগে, সবকিছু ছাপিয়ে সবার বোধ হয় চাওয়া একটাই- একটা আস্ত ক্যাশ মেশিন খুঁজে পাওয়া। আর এই বই সন্ধান দেবে সেই আরাধ্য ক্যাশ মেশিন! বইয়ের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ে নিজের বিজনেসকে বানিয়ে ফেলুন বাস্তব একটা ক্যাশ মেশিন, আর আবিষ্কার করুন টাকার খনি! (ইনফ্যাক্ট ইটস ট্রু) বিজনেস ব্লুপ্রিন্ট-এর মতন নাম্বার#১ বেস্টসেলার বইয়ের লেখক কোচ কাঞ্চন-এর ১৭ বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতায় লেখা এই বই পড়ে শুরু মানি আর্নিং-এর আল্টিমেট জার্নি। লেখকের ব্যবসায় ৬ কোটি টাকার লস এবং সেখান থেকে খুঁজে পাওয়া ৬ কোটি টাকার সিক্রেট রিভিল করেছেন এই বইয়ে। রয়েছে বিজনেসকে অটোমেটিক মানি মেকিং মেশিনে রুপান্তর করার যুগান্তকারী সব মেথড, ফ্রেমওয়ার্ক ও প্রিন্সিপাল। দ্য গ্রেটেস্ট ওয়েলথ প্রডিউসিং অ্যাসেট নিজের ব্রেইনকে একুশ শতকের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় পারদর্শী করার নানা ফর্মুলা বইটিকে ভিন্ন উচ্চতায় নিয়ে গেছে। একটা মেশিন নামক বস্তু বানিয়ে, থিংক ডিফরেন্ট-এর মতো পাঞ্ছ লাইন দিয়ে পৃথিবীর সকল বিজনেস, ব্র্যান্ডিং, আর ফিলসফিকে বদলে দিয়েছিলো অ্যাপল। কোচ কাঞ্চনের ক্যাশ মেশিন সেই চিন্তার নতুন সংস্করণ! এই বইটিকে একটা বিজনেস মাস্টারপিস বললে বেশি বলা হবে না। একজন উদ্যোক্তার মারাত্মক ৫টি ভুল ধরিয়ে দেয়া থেকে শুরু করে এই বই ব্যাখ্যা করে মার্কেটিং কিভাবে বিজনেসের জন্য ম্যাজিক হয়ে ওঠে, কাগজের নোট নয়, কনটেন্ট কেমন করে এই যুগের ক্যাশ হয়ে ওঠে, হিসেব করে তিনি মিলিয়ে দেন কোটি টাকার অংক। আর সবচেয়ে বড় যে উপলব্ধি সেটা হলো বিজনেসে ইনভেস্টমেন্ট নিয়ে। পৃথিবীতে জিরো ইনভেস্ট নিয়ে আসা আমরাই যখন বিজনেস শুরু করতে গিয়ে লসের কথাই আগে ভাবি, লেখক করাঘাত করেছেন সেই চিন্তার জায়গাতেও। বইটি পড়তে পড়তে আবিষ্কার করুন কোটি টাকা আয়ের অসাধারণ সব ফর্মূলা আর খেলে চলুন দ্য বিগ অব লাইফ। কারণ পৃথিবীতে যখন এসেছি, জীবনের খেলাটা খেলতে হবে ভাল করেই। বেঁচে যখন আছি, বাঁচাটা হোক: বাঁচার: মতোই।

ইংরেজির ফাউন্ডেশন মজবুত করার বই (প্যাকেজ)

Tk 1,500.00 Tk 1,000.00

লেখক : সাইফুর রহমান খান

প্রকাশনী : সাইফুরস পাবলিকেশনস

বিষয় : ইংরেজি ব্যাকরণ ও ভাষা শিক্ষা

পৃষ্ঠা : 1,292

কভার : পেপার ব্যাক

সংস্করণ : 2024

ভাষা : বাংলা ও ইংরেজি

এই প্যাকেজটি ব্যাকরণ শেখার জন্য একটি অনন্য এবং অর্থপূর্ণ পদ্ধতির অফার করে, উদাহরণ সহ নিয়মগুলিকে বাধাহীনভাবে একীভূত করে; এটি ইংরেজিতে কথ্য এবং দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য সমানভাবে অমূল্য! প্যাকেজ অন্তর্ভুক্ত: সাইফুর'স পাসপোর্ট টু গ্রামার, সাইফুর'স স্পোকেন ইংলিশ জিরো থেকে হিরো ইংলিশে-এ জিরো থেকে হিরোঃ বইটিতে রয়েছে স্পিকিং, রিডিং, রাইটিং, লিসেনিং, স্পেলিং, গ্রামার ও স্ট্রাকচার এ মজবুত হবার ফাউন্ডেশন। বইটিতে ইংরেজির অনেক গুরুত্বপূর্ন বিষয়কে সহজ করে তুলে ধরা হয়েছে।যত Rule তত ভুল! আমি বলিনি সাইফুর স্যার নিজেই বলেছেন। কোথায় ing যুক্ত হবে, কখন s যুক্ত হবে এসব রুল মুখস্ত করে ইংরেজি মনে থাকবে না। তারচেয়ে প্রচুর উদাহরণ পড়ুন। অর্থ বুঝে প্রতিদিন পড়তে থাকুন। দেখবেন এমনিতেই আপনি অভ্যস্ত হয়ে যাবেন কখন কিভাবে কোন বাক্য হবে। তখন চাইলেও আপনি ‘I am go’ লিখতে পারবেন না। এটাই একটি ভাষা শেখার ন্যাচারাল সিস্টেম। আপনি বিসিএস দিবেন? ভার্সিটি এডমিশন? এইচ এস সি? অথবা আপনার সিক্স এ পড়ুয়া বাচ্চার পরীক্ষা? সবার জন্যেই এই এক বই ভোকাবুলারি-সহ পাসপোর্ট টু গ্রামার। অর্থাৎ ফাউন্ডেশন কিন্তু সবার জন্য একটাই। আর হ্যা এটার সাথে যদি ইংরেজিতে জিরো থেকে হিরো বইটি নিয়ে ক্যাপসুল আর পানির মত একসাথে খেয়ে নিতে পারেন তবে ইংরেজি ব্যাধি থেকে চিরতরে মুক্তি।

আমার রাজনীতির রূপরেখা

Tk 600.00 Tk 516.00

Title : আমার রাজনীতির রূপরেখা

লেখক : লেফটেন্যান্ট জেনারেল অব জিয়াউর রহমান (বীর উত্তম)

প্রকাশনী : জ্ঞান বিতরণী

ISBN : 9789849010999

Edition : 1st Published, 2013

Number of Pages : 320

Country : বাংলাদেশ

Language : বাংলা

ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথা১৯৩৬ সালে বগুড়ার বাগবাড়ি গ্রামে প্রেসিডিন্ট জিয়াউর রহমান-এর জন্ম। স্কুলের লেখাপড়া শেষ করে ১৯৫৩ সালে সেপ্টেম্বর মাসে কমিশন লাভ করেন। ১৯৬৫ সালে পাক ভারত যুদ্ধে তিনি ফার্স্ট ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের একটি কোম্পানির কমান্ডার হিসেবে লাহোরের খেমকারান সেক্টরে বীরত্বের সাথে যু্দ্ধ করেন। ১৯৬৬ সালে তিনি Quretta staff College থেকে পিএসপি উপাধিতে ভূষিত হন। একই সাথে তিন কাকুলাস্থ তদানীন্তন পাকিস্তান সামরিক একাডেমীর ইন্সট্রাক্টর নিযুক্ত হন। ১৯৬৯ সালে গণঅভ্যুত্থানের সময় তিনি ঢাকার জয়দেবপুরে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের অফিসার ছিলেন। জয়দেবপুরের বিক্ষোমেন্টের কেন্দ্র করেই সারাদেশে গণবিক্ষোভের দাবানল জ্বলে ওঠে। জিয়াউর রহমান ১৯৭০ সালে চট্টগ্রামের ৮ম ইস্ট বেঙ্গল জেরিমেন্টের দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন।