Step into the festival season with Boi Shopping

cart

Total: 00

ইতিহাসের মহাবীর খালিদ বিন ওয়ালিদ (রাঃ) (দুই খন্ড)

Tk 1,200.00 Tk 680.00

একসময় গোটা বিশ্ব দাপিয়ে বেড়িয়েছেন মুসলিম বীর যোদ্ধারা। তাঁদের তরবারির ঝলকানি দেখে কম্পিত হয়ে উঠত কাফিরদের অন্তরাত্মা। মুহূর্তেই শক্তিশালী অমুসলিম রাষ্ট্র পদানত হয়ে যেত তাঁদের কাছে। এমনই একজন বীর যোদ্ধার বীরগাঁথা নিয়ে রচিত হয়েছে বক্ষমাণ গ্রন্থটি। কে সেই বীর? কে সেই মহানায়ক? তিনি সাহাবী সেনানায়ক হযরত খালিদ বিন ওয়ালিদ (রা.)। মুসলিম ইতিহাসে এমন এক মহান সেনাপতি—যিনি রণক্ষেত্রে নিজের শক্তি ও মেধার দ্বারা ইসলামের ঝাণ্ডা সমুন্নত করেছিলেন। তাঁর সামরিক ব্যক্তিত্বের পর্যালোচনা উঠে এসেছে বক্ষমান গ্রন্থটিতে। হযরত খালিদ (রা.)-এর রণনিপুণতায় খুশি হয়ে বীরত্বের স্বীকৃতিস্বরূপ রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে ‘সাইফুল্লাহ’ অর্থাৎ আল্লাহর তরবারি উপাধিতে ভূষিত করেন। ইসলাম গ্রহণের পর তিনি মাত্র ১৪ বছর জীবিত ছিলেন। এ অল্প সময়েই তিনি মোট ১৫০টি ছোট-বড় যুদ্ধে সরাসরি অংশগ্রহণ করেন। তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর জীবদ্দশায়ও বেশ কয়েকটি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। দ্রুত সম্প্রসারণমান ইসলামী সাম্রাজ্য হজরত খালিদ (রা.)-এর হাতেই বিস্তৃত হয়। আসুন—ইতিহাসের পাতা থেকে এই মহানায়কের জীবনকে মেলে ধরি আমাদের সামনে। চলুন—সেই পথে হাঁটি, যে পথ জান্নাতের, অনন্ত শান্তির।

ফাতাওয়া ও মাসাইল (১-৪ খণ্ড)

Tk 1,400.00

মুফতিয়ে আযম আবদুস সালাম চাটগামী রহিমাহুল্লাহ সেই মহামনীষীদের একজন ছিলেন, যারা নিজ দেশকে ছাপিয়ে জ্ঞান ও প্রজ্ঞার মাধ্যমে রাজত্ব করেছেন বিশ্বের আনাচকানাচে। করাচির বানুরিটাউনে গিয়েছিলেন হাদিস অধ্যায়নের তেষ্টা নিয়ে। এরপর আর ফেরা হয়নি দেশে। ততদিনে পাকিস্তান খুঁজে পেয়েছে একজন দক্ষ ফকিহকে। বানুরিটাউনের গ্র্যান্ড মুফতির আসনটি বোধহয় অপেক্ষা করছিলো তাঁরই জন্য, তিনি তাতে আসীন হলেন। ত্রিশটি বসন্ত কেটে গেলো। আস্থার পাত্র হয়ে উঠলেন তিনি; ছাত্র, শিক্ষক, সহকর্মী থেকে শুরু করে আপামর জনসাধারণের। শুধু পাকিস্তান নয়, গোটা বিশ্ব থেকে তাঁর কাছে আসতে থাকে জীবনঘনিষ্ঠ জিজ্ঞাসা, তিনি নির্লিপ্তকণ্ঠে বোধগম্য ভাষায় দিয়ে যান সমাধান। এই সমাধানগুলো মানুষ চোখবুঁজে গ্রহণ করে নিতো, স্থিরতা পেতো হাজার হাজার জিজ্ঞাসু মন। বানুরিটাউনের প্রধান মুফতি তিনি। দারুল ইফতায় দৈনিক বিশ ত্রিশটা ফাতাওয়া আসে, মাসে প্রায় সাড়ে সাতশো, বছরে প্রায় নয় হাজার! এসব জিজ্ঞাসার জবাব কিছুটা তিনি লিখেন, বাকিগুলো সত্যায়িত হয় তাঁর হাতে। এভাবেই জমা হয়ে যায় লক্ষ লক্ষ জীবনঘনিষ্ঠ জিজ্ঞাসার সরল সহজ সমাধান। এই ফাতাওয়াগুলো হয়ে উঠে অমূল্য রত্ন। তাঁর নিজহাতে লেখা অমূল্য সে রত্নগুলো সংকলন হয়ে প্রকাশিত হয় 'আপ কি সুয়ালাত আওর ইনকা হল' নামে। প্রকাশের পরপরই সাড়া ফেলে আহলে ইলম থেকে নিয়ে পাকিস্তানের সাধারণ মানুষের মাঝে। বাংলা ভাষায় এর অনুবাদ করা ছিলো সময়ের দাবি, মানুষের চাহিদা। বহুল সমাদৃত প্রত্যাশিত সে বইয়ের অনূদিত গ্রন্থ হচ্ছে বক্ষ্যমাণ— ফাতাওয়া ও মাসাইল।

ফাতাওয়ায়ে রশিদিয়্যাহ (২খন্ড)

Tk 1,600.00 Tk 1,000.00

অনূদিত গ্রন্থের বিভিন্ন জায়গা থেকে কিছু কিছু অংশ আমি পড়ে দেখেছি। আমার কাছে অনুবাদকর্ম মূল গ্রন্থের সাথে মিল রেখে মানোত্তীর্ণ মনে হয়েছে। গ্রন্থটিতে অনেক চেষ্টা-সাধনা করে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ টীকা সংযোজন করা হয়েছে, যা শুধু সাধারণ জনগণের জন্য নয়, বরং তালিবে ইলমদের জন্যেও অনেক উপকারী প্রমাণিত হবে ইনশাআল্লাহ। অনুবাদক অত্যন্ত সহজ সরল ভাষায়, প্রাঞ্জল উপস্থাপনায় অনুবাদকর্ম আঞ্জাম দিয়েছেন, এতে করে সাধারণ পাঠকও প্রতিটি মাসআলা খুব সহজে বুঝতে পারবে ইনশাআল্লাহ। -ফকিহুল আসর, শায়খুল হাদিস ওয়াত তাফসির আল্লামা মুফতি দিলাওয়ার হোসাইন হাফি. বক্ষ্যমাণ গ্রন্থের কিছু বৈশিষ্ট্য ১. যে সমস্ত প্রশ্ন-উত্তর একাধিক বার এসেছে, সেগুলোকে একাধিকবার না এনে একবারই উল্লেখ করা হয়েছে। ২. অল্প কয়েকটি প্রশ্ন-উত্তর এমন ছিলো, যেগুলো ইমামে রব্বানি রাশিদ আহমদ গাঙ্গুহি রাহি. এর যুগের সাথেই খাস বা নির্দিষ্ট ছিলো। বর্তমান যুগে এগুলোর কোনো দরকার নেই—এ জাতীয় প্রশ্ন-উত্তর বাদ দেওয়া হয়েছে। ৩. “মালফুজাত” শিরোনামে মূল গ্রন্থে যে বিষয়গুলো ছিলো, সেই বিষয়গুলো কোনো প্রশ্ন-উত্তরের অধীনে এসে গেলে সেগুলোকেও বাদ দেওয়া হয়েছে। আর যদি কোনো প্রশ্ন-উত্তরের অধীনে এসে না থাকে, তাহলে সেগুলোকে প্রশ্ন-উত্তর আকারে উল্লেখ করা হয়েছে। ৪. অনুবাদের ক্ষেত্রে পাঠক উপযোগিতার প্রতি সর্বোচ্চ খেয়াল রাখা হয়েছে। ৫. যেহেতু “ফাতাওয়ায়ে রশিদিয়্যাহ” ইমামে রাব্বানি রাশিদ আহমদ গাঙ্গুহি রাহি. এর লেখা কোনো ফাতওয়া গ্রন্থ নয়, বরং তার প্রদানকৃত ফতওয়ার সংকলন। এ জন্য সংকলকের ভুলে কোথাও কোথাও অন্যদের (আহলে হাদিসদের) দুই একটি ভুল ফাতওয়া স্থান পেয়েছে। এক্ষেত্রে টীকায় সে ব্যাপারে সতর্ক করার পাশাপাশি বিশুদ্ধ মাসআলাটি উল্লেখ করে হয়েছে। ৬. অল্প কয়েকটি মাসআলায় ইমামে রাব্বানি রাশিদ আহমদ গাঙ্গুহি রাহি. এর “তাফাররুদাত” ছিলো। সেই “তাফাররুদাত” এর ক্ষেত্রেও হানাফি স্কুল অব থটের গ্রহণযোগ্য মত টীকায় উল্লেখ করা হয়েছে। ৭. “যুগের পরিবর্তনের কারণে ফাতওয়া পরিবর্তন হয়” —এই মূলনীতির আলোকে যে ফাতওয়াগুলো সেকালের জন্য সঠিক ছিলো। কিন্তু যুগের পরিবর্তনের কারণে একালে এগুলো আমলযোগ্য থাকেনি। এ জাতীয় ফতওয়াগুলোর ক্ষেত্রে টীকায় সমকালীন উলামায়ে কেরামের মত উল্লেখ করে।

শামায়েলে তিরমিজি [নবিজি এমন ছিলেন] (দুই খণ্ড)

Tk 1,100.00 Tk 680.00

বিষয় : সীরাতে রাসূল (সা.)

বিস্তারিত : পৃষ্ঠা: 688, কভার: হার্ড কভার, সংস্করণ: 1st Published, 2022

 

গ্রন্থটির বৈশিষ্ট্যঃ * সহজ সাবলীল ভাষায় এবং চমৎকার ঢঙে সাজানো হয়েছে। * প্রতিটি আলোচনায় রেফারেন্স যুক্ত করা হয়েছে। * ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে ইমামগণের অভিমত উল্লেখ করা হয়েছে। * পরস্পর বিপরীতমুখী বর্ণনাগুলোর নিরসনে ইমামগণের অভিমত ব্যক্ত করা হয়েছে এবং পরস্পর বৈপরীত্যের চমৎকার সমন্বয় ও সমাধান দেওয়া হয়েছে। * হাদিসের শিক্ষা; সূক্ষ্মদর্শন ও আহকাম বর্ণনা করা হয়েছে। * শব্দের আভিধানিক অর্থ উল্লেখ করা হয়েছে, ইমামগণ কী অর্থ বর্ণনা করেছেন সেটা ব্যক্ত করা হয়েছে; পাশাপাশি এখানে কী উদ্দেশ্য সেটা বর্ণনা করা হয়েছে। * কোনো কোনো জায়গায় রাবিদের পরিচয় তুলে ধরা হয়েছে। * প্রয়োজন অনুসারে হাদিসের শাস্ত্রীয় বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। * হাদিসের তাখরিজ উল্লেখ করা হয়েছে। * প্রয়োজনবোধে ইরাব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। * ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে মধ্যম পন্থা অবলম্বন করা হয়েছে। এ ছাড়াও বহু চমৎকার ও আকর্ষণীয় বিষয় গ্রন্থটিতে রয়েছে।